চলতি মাসে রেমিট্যান্স আসার গতি আবারও কমছে
                                    
                                    
                                        
                                            ডেস্ক রিপোর্ট
                                        
                                    
                                   
                                     প্রকাশ:  ১২:০০ এএম,  ২৫ সেপ্টেম্বর,সোমবার,২০২৩ | আপডেট:  ০৭:৫০ এএম,  ৩১ অক্টোবর,শুক্রবার,২০২৫
                                
 
                        
                    দেশে ব্যাংকিং চ্যানেল বা বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ কমেই চলেছে। চলতি মাসের প্রথম ২২ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৫ কোটি ৪৯ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্স আসছে ৪ কোটি ৭৯ লাখ ৫২ হাজার ডলার।
এই ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি সেপ্টেম্বর মাসের শেষে রেমিট্যান্স আসবে মাত্র ১৪৪ কোটি ডলার। আগের মাসের চেয়ে যা প্রায় ১৬ কোটি ডলার কম। চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।
রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ পথে ও ব্যাংকিং চ্যানেলে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরের প্রথম ২২ দিনে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১০৫ কোটি ৪৯ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। এতে দৈনিক আসছে ৪ কোটি ৭৯ লাখ ৫২ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, চলতি মাসের ২২ দিনে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৯ কোটি ১১ লাখ ৩০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ২ কোটি ৯৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৯২ কোটি ৯৮ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার এবং আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। এক মাসের ব্যবধানে রেমিট্যান্স কমেছে ৩৭ কোটি ৩৭ লাখ মার্কিন ডলার।
বিদায়ী ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার। আগের ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছিল। যার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।


 
                                     
                                     
                                     
                                     
                                    


