ভোট দেখতে সিসি ক্যামেরায় ইসির নজর
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৭ অক্টোবর,সোমবার,২০২২ | আপডেট: ০৩:২২ এএম, ১৫ জুলাই,মঙ্গলবার,২০২৫

একযোগে দেশের ৫৭টি জেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সোমবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে দুপুর দুইটা পর্যন্ত। স্থানীয় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া জনপ্রতিনিধিরা ভোট দিয়ে জেলা পরিষদে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচিত করবেন। এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সেজন্য সবগুলো কেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা।ঢাকায় নির্বাচন কমিশন ভবনের কন্ট্রোল রুমে বসে পুরো ভোট মনিটরিং করছে ইসি।
সবমিলিয়ে সারাদেশের ৪৬২টি ভোটকেন্দ্রে ইভিএমে ৬০ হাজার ৮৬৬ ভোটার এই নির্বাচনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য মিলিয়ে ৬৭১ জন জনপ্রতিনিধি বাছাই করবেন।
জানা গেছে, ইভিএমে অনুষ্ঠিত ভোটের কার্যক্রম সরাসরি প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য কমিশনারবৃন্দ, ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সিসিটিভি ক্যামেরায় নজর রাখছেন। কোথাও কোনো অনিয়ম ধরা পড়লে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্য ৯৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা ভোটগ্রহণের পরের দিন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন। ভোটকেন্দ্রে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাতজন সদস্য মোতায়েন রয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের জন্য পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স ও র্যাবের একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েন থাকবে।
এছাড়া বৃহত্তর ১৯টি জেলায় দুটি প্লাটুন ও অন্যান্য জেলায় এক প্লাটুন বিজিবি রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে মোতায়েন থাকবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোটকক্ষে ভোটাররা যাতে মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে না পারে অথবা ভোটকক্ষে ভোটদান বিশেষ করে গোপন কক্ষে ভোট প্রদানের ছবি তুলতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন
এই বিভাগের আরো খবর

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

আবু সাঈদ-মুগ্ধদের ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা করতে হাইকোর্টের রুল

হঠাৎ কোটা ব্যবস্থা নিয়ে ফেসবুকে আসিফ নজরুলের পোষ্ট

এনবিআরের আন্দোলন ছিল সরকারবিরোধী, লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক ক্ষতির
