avertisements 2

আসছে ভয়ঙ্কর এক খরা 'অতিমারী', হুঁশিয়ারি জাতিসঙ্ঘের

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২০ জুন,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ০৩:০৯ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

করোনা-পর্ব মেটেনি। এর মধ্যেই অন্য এক অতিমারীর ছায়া ঘনাচ্ছে। হুঁশিয়ারি জাতিসঙ্ঘের। জাতিসঙ্ঘের একটি বিশেষ রিপোর্টে বলছে, এই অতিমারী হতে চলেছে খরার অতিমারী।

জাতিসঙ্ঘের ওই রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, বিশ্ব উষ্ণায়ন, জলবায়ু ও ঋতু-পর্বের পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অপরিকল্পিত ব্যবহার, অপচয় এবং ক্রমবর্ধমান জনঘনত্বের বিপদই এই আসন্ন অতিমারীর জন্য দায়ী হতে চলেছে। গত দু’দশকে অন্তত পক্ষে দেড় শ’ কোটি মানুষ ইতোধ্যেই খরার প্রকোপে পড়েছেন। বিঘ্নিত হয়েছে অর্থনীতি।

জাতিসঙ্ঘের বিশেষ প্রতিবেদন বলছে, পৃথিবীর বিশেষ কিছু অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কমছে বলে খরা তরান্বিত হচ্ছে। ইতোমধ্যেই পানিসঙ্কটে ভোগা অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিতও হয়েছে বিশ্বের বেশ কিছু স্থান। বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য ইতোমধ্যেই ভূগর্ভস্থ পানির পরিমাণে ব্যাপক ঘাটতি দেখা গেছে। পানিরস্তর নিচে নেমেছে।

ভূগর্ভস্থ পানির অপচয় রোখার কয়েকটি পথেরও উল্লেখ করা হয়েছে জাতিসঙ্ঘের রিপোর্টে। বলা হয়েছে, এজন্য কৃষিকাজ বাড়াতে হবে আরো অনেক গুণ। কমাতে হবে পর্যটন, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন।

বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে বিশেষ সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে, শিল্পযুগের তুলনায় এখন বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। ফলে খরার আবহ প্রায় প্রস্তুতই।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2