‘গণধর্ষিতা’কে হেনস্থা! মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য ১২ ঘণ্টা বসিয়ে রাখল সরকারি হাসপাতাল
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২২ জানুয়ারী,রবিবার,২০২৩ | আপডেট: ১২:০২ পিএম, ২৪ ডিসেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৪
গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করার পর মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য সকাল থেকে হাসপাতালের দোরে দোরে ঘুরতে হয়েছে। এমনকি, একটি সরকারি হাসপাতালে বসিয়ে রাখা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। শেষমেশ রাতে মেডিক্যাল পরীক্ষা করানো হলেও তা সম্পূর্ণ হয়নি। পরীক্ষার জন্য পরের দিন আবার হাসপাতালে ছুটতে হয়েছে ধর্ষিতাকে। এমনই অভিযোগ করেছেন ওড়িশার এক তরুণী। যদিও পুলিশের পাল্টা দাবি, ইচ্ছাকৃত নয়, হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসক না থাকায় দেরি হয়েছে।
কেওনঝড় জেলার আনন্দপুর মহকুমার বাসিন্দা ৩৭ বছরের ওই তরুণীর অভিযোগ, বুধবার এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে এক আত্মীয়াকে সঙ্গে নিজের বাড়ি ফিরছিলেন। গোহিরাবাই এলাকায় ৩ যুবক তাঁদের পথ আটকান। এর পর ওই আত্মীয়াকে হেনস্থার পর তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করেন।
বুধবারই সোসো থানায় গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ করেন ওই তরুণী। তাঁর দাবি, মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য চূ়ড়ান্ত হয়রানির শিকার হয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ ভ্যানে করে তাঁকে আনন্দপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।