দেশজুড়ে গণটিকা কার্যক্রম শুরু
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৭ আগস্ট,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৮:৩৩ এএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪
দেশজুড়ে গণটিকা কর্মসূচির কার্যক্রম আজ শনিবার (৭ আগস্ট) থেকে শুরু হয়েছে। সারাদেশের সকল ইউপি পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন এলাকায় গণটিকা দেওয়া হবে। সকাল ৯ টায় এই কার্যক্রম শুরু হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ৬ দিনে ৩২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। টিকা ক্যাম্পেইনের আওতায় দেশে ৪ হাজার ৬০০ টি ইউনিয়ন, ১ হাজার ৫৪ টি পৌরসভায় এবং সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৩৩ টি ওয়ার্ডে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারী এবং ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবীর মাধ্যমে একযোগে করোনার টিকা দেওয়া হবে।
এদিকে, শনিবার দেশের সব ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন এলাকায় ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইন শুরু হবে। ৮ ও ৯ আগস্ট ইউনিয়ন ও পৌরসভার বাদ পড়া ওয়ার্ডে এবং ৭ থেকে ৯ আগস্ট সিটি করপোরেশন এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি চলবে। দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে ৮ ও ৯ আগস্ট ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রম চালু থাকবে। ১০ থেকে ১২ আগস্ট জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের জনগোষ্ঠীর ৫৫ বছর বয়সী জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) ঢাকার মহাখালীতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের সভা কক্ষে টিকা কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকাদানের পরিসর বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে আগামী ৭ থেকে ১২ অগাস্ট ৬ দিনে সারা দেশের ১৫ হাজারের বেশি টিকাদান কেন্দ্রে প্রায় ৩২ লাখ মানুষকে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হবে।
মহাপরিচালক আরও বলেন, ৭ আগস্ট ২৫ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠী; অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়স্ক জনগোষ্ঠী, নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধী এবং দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে আমরা টিকাদান কর্মসূচির আওতায় আনতে যাচ্ছি। তিনি জানান, ৮ ও ৯ আগস্ট ইউনিয়ন ও পৌরসভার বাদ পড়া ওয়ার্ডে এবং ৭ থেকে ৯ আগস্ট সিটি করপোরেশন এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি চলবে। দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে ৮ ও ৯ আগস্ট ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রম চালু থাকবে। ১০ থেকে ১২ আগস্ট জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের জনগোষ্ঠীর ৫৫ বছর বয়সী জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোভিড-১৯ ভ্যাক্সিনেশন কার্যক্রম পরিচালিত হবে।