ঈদের পর কঠোর বিধিনিষেধে বন্ধ থাকবে সব শিল্পকারখানা
ঈদের পর কঠোর বিধিনিষেধে বন্ধ থাকবে সব শিল্পকারখানা
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৭ জুলাই,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৩:৩৭ এএম, ১৩ জুলাই,রবিবার,২০২৫

পবিত্র ঈদুল আজহার পর আগামী ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত শুরু হবে কঠোর বিধিনিষেধ। এ সময় সরকারি, বেসরকারি অফিসসহ গার্মেন্টস ও শিল্প কারখানা বন্ধ থাকবে।
আজ শনিবার (১৭ জুলাই) বিজিবি-৬ এর ৯৬তম ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এসব কথা বলেন।
এদিকে ঈদের পরে শুরু হওয়া কঠোর বিধিনিষেধে শিল্পকারখানা খোলা রাখার আহ্বান জানিয়েছিল দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই।
কোভিড-১৯ এর ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেই লকডাউন শিথিল করেছে সরকার। পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপনের স্বার্থে ৯ দিনের জন্য লকডাউনের সব বিধিনিষেধ স্থগিত করেছে সরকার।
গত মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে জানায়, ১৪ জুলাই মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত সব বিধিনিষেধ শিথিল করা হলো।
পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন, জনসাধারণের যাতায়াত, ঈদ পূর্ববর্তী ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে- এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
তবে এই সময়েও জনগণকে সব অবস্থায় সতর্ক থাকতে, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি ‘কঠোরভাবে’ অনুসরণ করতে হবে।
ঈদের ছুটির পর ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ফের শুরু হবে সর্বাত্মক লকডাউন। এই লকডাউন আগের চেয়েও কঠিন। আগের লকডাউনে গার্মেন্ট-কলকারখানা চালু ছিল। ঈদ পরবর্তী লকডাউনে সরকারি-বেসরকারি অফিস, গার্মেন্ট, শিল্পকারখানা, মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ থাকবে।
এগুলোসহ ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত আগের বিধিনিষেধগুলো আবারও কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় গত ১ জুলাই সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এই বিধিনিষেধ ছিল ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। পরে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ৭ দিন অর্থাৎ ১৪ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
আরও পড়ুন
এই বিভাগের আরো খবর

এনবিআরের আন্দোলন ছিল সরকারবিরোধী, লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক ক্ষতির

আল জাজিরার প্রতিবেদন: হাসিনার পতনে ভূমিকা রাখা র্যাপ-মিম কি নতুন রাজনৈতিক আবহের জন্ম দিচ্ছে?

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা সাময়িক বরখাস্ত

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি মামুন
