avertisements 2
Text

রাশেদুল ইসলাম

নিজেকে অভিজাত মনে হয় (চৌদ্দ)

প্রকাশ: ০১:৫৪ পিএম, ২১ ফেব্রুয়ারী,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ০৪:২৭ এএম, ১২ মার্চ,মঙ্গলবার,২০২৪

Text

আমি ‘বর্ধমান হাউজ’ এর  সামনে । ‘বর্ধমান হাউজ’ নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত নাম নয় ।  তারচেয়ে বলা ভালো যে,  আমি এখন ভাষা আন্দোলন জাদুঘরের সামনে ।  এটাও বোধহয় তেমন পরিচিত নয় । তবে বাংলা একাডেমী সবার পরিচিত । আবার এটাও সবার জানা যে, ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা বাংলা করার দাবীতে  বাংলার কতিপয় অকুতোভয় দামাল ছেলেদের বুকের তাজা রক্ত বিসর্জনের কারণেই পাকিস্তান সরকার বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করতে বাধ্য হয় । তারই ধারাবাহিকতায়   ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর  বাংলা একাডেমী  উদ্বোধন করা হয় ।  ‘বর্ধমান হাউজ’ সেদিনই   বাংলা একাডেমী ভবন নামে পরিচতি পায় । ২০১০ সালে  ‘বর্ধমান হাউজ’এর ৪টি কক্ষ নিয়ে ভাষা আন্দোলন জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয় । ব্রিটিশ ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের গৌরবময় ইতিহাসের নিরব সাক্ষী এই বর্ধমান হাউজ । 

যতদূর জানা যায়, ‘বর্ধমান হাউজ’ ১৯০৫ সালের দিকে নির্মিত । বঙ্গভঙ্গের ঘোষণায়  ঢাকাকে পূর্ববাংলা ও আসামের রাজধানী  করা হলে মোঘল ও ব্রিটিশ স্থাপত্যের নিদর্শন সম্বলিত এই  ভবনটি  নির্মাণ করা  হয় । ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ছিল এই ‘বর্ধমান হাউজ’  । ১৯৫৪ সালে গঠিত যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা দাবির মধ্যে  একটি দাবি ছিল  পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী এমন বিলাসবহুল বাসায় থাকবেন না ।  সেখানে বাংলাভাষার গবেষণাগার করতে হবে । তারমানে তৎকালে ‘বর্ধমান হাউজ’ ঢাকার অন্যতম একটি অভিজাত ও বিলাসবহুল ভবন হিসেবে পরিচিত ছিল ।  তবে ভবনটির নাম ‘বর্ধমান হাউজ’ ছিল না ।  ব্রিটিশ শাসন পরিষদের একজন সম্মানিত সদস্য অবিভক্ত বাংলার বর্ধমানের মহারাজা স্যার বিজয় চাঁদ মাহতাব ১৯১৯ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত এই বাড়িতে বসবাস করেন । বর্ধমানের মহারাজার বসবাসের কারণেই ভবনটি ‘বর্ধমান হাউজ’ নামে পরিচিতি পায় । এই ‘বর্ধমান হাউজ’ প্রাঙ্গনের  বটতলায় ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’র শুভ সূচনা করেন জনাব চিত্তরঞ্জন সাহা । 

একটি ব্যক্তি উদ্যোগ  কিভাবে যে  জাতীয় উদ্যোগে পরিণত হয় এবং কিভাবে তার দ্যুতি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে-  তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন  করেন এই চিত্তরঞ্জন সাহা । চিত্তরঞ্জন সাহা ১৯৭২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ‘বর্ধমান হাউজ’  প্রাঙ্গনের বটতলায় ৩২ টি বই সাজিয়ে বইমেলার সূচনা করেন । বইগুলো বাংলাদেশী শরণার্থীদের লেখা এবং  স্বাধীন বাংলা সাহিত্যপরিষদ থেকে প্রকাশিত । ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত জনাব চিত্তরঞ্জন সাহা একাই বইমেলা চালিয়ে যান । এরপর একে একে অনেকেই তাঁর সাথে যোগ দেন । ১৯৮৪ সাল থেকে বাংলা একাডেমী আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’  শুরু করে । সেই ৩২ টি বইয়ের ক্ষুদ্রমেলা কালক্রমে বাঙালির জাতীয় উৎসবে পরিণত হয় । ২০১৪ সাল থেকে মাসব্যাপী চলা এই  বইমেলার পরিধি  সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে । ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’  প্রবর্তনের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যারা  সংশ্লিষ্ট ছিলেন তাঁদের সকলের প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করি । 

 

মেট্রোরেল নির্মাণ কাজের কারণে বাংলা একাডেমীর সামনের রাস্তার স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ । কিছুটা ঘুরপাক খেয়েই  আমি তিন নেতার মাজারের সামনে যাই । স্বাধীনতাপূর্ব অবিভক্ত পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবং মুসলিম লীগের তিন বিখ্যাত নেতা  শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং খাজা নাজিমুদ্দিন এখানে চিরনিদ্রায় শায়িত । একজন পাঠকের অভিযোগ  আমার  লেখায় শুধু তিন নেতার মিলের কথা বলা হয়েছে  । তাঁদের মধ্যে অমিলের কোন কথা উল্লেখ করা  হয়নি ।  কথাটা  সত্য । তিন নেতার কথা বললে,  শুধু  তাঁদের মিলের কথাই  নয়, ঐতিহাসিক কারণে তাঁদের মধ্যে অমিলের কথাগুলোও উল্লেখ করা দরকার  । 

তিন নেতার মধ্যে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক পূর্ববঙ্গের সন্তান । এদেশের আলো, কাদামাটি গায়ে মেখে, কৃষক শ্রমিক মানুষের হৃদয় নিংড়ানো ভালাবাসা নিয়ে বড় হয়েছেন  তিনি । আজীবন দুঃখী বাংলার মানুষের উন্নতির  জন্য কাজ করেছেন  । মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও বিশেষ করে  শিক্ষা ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে তাঁর দাফন করা হয় । হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্ম পূর্ববঙ্গে না হলেও,  বাংলার মানুষের প্রতি  তাঁর ভালোবাসা, ত্যাগ ও তিতিক্ষা আকাশছোঁয়া । ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতে চিকিৎসারত অবস্থায় তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু হয় । পূর্ববাংলার মানুষের ভালবাসায় সিক্ত এই মহান নেতাকে শেরে বাংলা ফজলুল হকের পাশে সমাহিত করা হয় । এই দুই নেতার পাশাপাশি সমাহিত  তৃতীয় নেতা  খাজা নাজিমুদ্দিন বেশ বিতর্কিত  ।  ঢাকার নবাব পরিবারের সন্তান হলেও পূর্ববাংলার  সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী অনেক কাজ তিনি করেছেন ।  এ দেশের সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা বাংলা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হোক তা তিনি চাননি  । ১৯৫২ সালে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালেই ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গের অপরাধে মিছিলের উপর গুলি চালানো হয় এবং সেই গুলিতেই রফিক, সফিক, সালাম বরকতসহ অনেকেই নিহত হন । খাজা নাজিমুদ্দিন ১৯৬৪ সালের ২২ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন । পাকিস্তানের সামরিক শাসক আয়ুব খানের প্রিয়পাত্র হওয়ার কারণেই পূর্ববাংলার দুই প্রিয় নেতার পাশে অপ্রিয় এই বাঙালি নেতাকেও  দাফন করা হয় ।   

C:\Users\User\Desktop\148075286.jpg

 

আমি  সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঝামাঝি । আমার সামনে লেকের ওপারে সুউচ্চ ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ’ ।  স্বাধীনতা স্তম্ভের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি আমি  ।  সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বুকের মাঝে মনোরম লেক বেষ্টিত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে  বাংলাদেশের ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ’  । আমি দূরদর্শী  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনস্তত্ত্ব বোঝার চেষ্টা করি । তিনি  ঢাকা রেসকোর্স ময়দানের নামকরণ করেন তাঁর প্রিয়নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামে । রেসকোর্স ময়দান হয়ে যায়  ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান’  ।  সেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বুকের মাঝে ‘স্বাধীনতা স্তম্ভ’ । অনুপম এক গুরুদক্ষিনা যেন !  এ যেন তাঁর রাজনৈতিক দীক্ষাগুরুর স্বপ্ন পূরণের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত !   

সাপ্তাহিক ছুটির দিন আজ  । অফিসে যাওয়ার তাড়া নেই আমার  । আমি  আয়েশি  পায়ে রমনা বটমূলে এসে দাঁড়ায় । ১৯৬৭ সাল থেকে ছায়ানট এখানে পহেলা বৈশাখে ‘বর্ষবরণ’ অনুষ্ঠান করে । আসলে সেই মোঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে গ্রামবাংলায়  পহেলা বৈশাখ পালন হয়ে আসছে । এইদিনে বৈশাখী মেলা,  লাঠিখেলা,  নৌকাবাইচ, কুস্তি, হালখাতাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও  চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা থাকে । কিন্তু আমাদের শিক্ষিত সমাজ গ্রামমুখী নয় । সাধারণ শিক্ষায় যারা শিক্ষিত তাদের একটি বড় অংশ পাশ্চাত্যমুখী, ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলামান হলে মক্কা -মদিনামুখী, হিন্দু হলে গয়া -কাশী মুখী। এ দেশে রোদবৃষ্টিতে ভিজে, কাদাজল ঘেঁটে যারা আমাদের আহারের ব্যবস্থা করে;  সেই গ্রামবাংলার কৃষক- শ্রমিকমুখী আমরা নই । তাই  যারা পহেলা বৈশাখে দেশে বা বিদেশে বাংলা নববর্ষ  অনুষ্ঠান  আয়োজনের মাধ্যমে এ দেশের গ্রামবাংলার মানুষের সাথে  সেতুবন্ধন রচনা করেন- তাঁদের সকলের প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা । 

আমি মিনটো রোড পার হয়েছি । আমার বাদিকে এ রোডের অভিজাত  তিন নম্বর বাংলো । ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারের সমবায় ও কৃষি উন্নয়ন মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানকে  এই বাংলোটি বরাদ্দ দেওয়া হয় । তিনি ছেলেমেয়ে নিয়ে এই সরকারি বাসভবনে উঠেন । তার দু’একদিন পরেই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের সাথে করাচী যেতে হয় । করাচী গিয়েই  তাঁরা  জানতে পারেন তাঁদের যুক্তফ্রন্ট সরকার ভেঙ্গে দেওয়া হচ্ছে । ফেরার পথেই তিনি জানতে পারেন তাঁর নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে । সেই গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়েই  মিনটো রোডের এই বাংলোয় ফিরে আসেন তিনি । কিন্তু সেখানে আর থাকা হয়নি তাঁর । যুক্তফ্রন্ট সরকারের দেড় ডজন মন্ত্রীর মধ্যে একমাত্র তাঁকেই জেলে যেতে হয় । ছেলেমেয়ে নিয়ে স্বামীর সংসার করতে আসা মা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবকে টুঙ্গিপাড়া ফিরে যেতে হয়   (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২৬৭-২৭৩) ।  

তারমানে ১৯৫৪ সালের জনগণের শতকরা  ৯৭ ভাগ ভোটে বিজয়ী  যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার সবাই পূর্ববাংলার নতুন গভর্নর মেজর জেনারেল ইস্কান্দার মীর্জার সাথে আপোষ করেন । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেদিন আপোষ করেননি বলেই একমাত্র তাঁকেই  জেলে যেতে হয় ।  মিনটো রোডের এই অভিজাত এলাকা তাঁকে ছাড়তে হয় । আর  এই অভিজাত এলাকা  তাঁকে ছাড়তে হয় এবং  জেলে যেতে হয় বলেই, ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় এ দেশের সন্তান আমি ও আমরা  এই অভিজাত এলাকায় থাকতে পারি  । কিন্তু, শুধুই কি  থাকার জন্যই এখানে   থাকা ? 

এই অভিজাত এলাকায় থাকা মানে কি এ দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া ? 

না ।  তা বোধহয় নয় । 

ইস্কাটন, ঢাকা । ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ । 

বিষয়:
avertisements 2
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন  কোথায় ও কেন ?
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন কোথায় ও কেন ?
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
টিসিবি  চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
টিসিবি চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
অস্তিত্বের ঠিকুজি
অস্তিত্বের ঠিকুজি
প্রবাসী আয়ে চমক ৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়া‌রি‌তে
প্রবাসী আয়ে চমক ৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়া‌রি‌তে
শোয়েবের নাম ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে নিলেন সানিয়া মির্জা
শোয়েবের নাম ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে নিলেন সানিয়া মির্জা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2